Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রকল্পের নাম
বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্প
বিস্তারিত
  • নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনবল  সৃষ্টি করে তাদের সম্পদে পরিণত করার লক্ষ্যে এ পর্যন্ত ২৬,৩৪৩ জনকে বিভিন্ন ট্রেড ভিত্তিক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে এবং প্রশিক্ষণ শেষে ২০,২১৬জনকে ১৮,০০০ টাকা করে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।
  • বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জীবনমান উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এ প্রকল্পে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বলতে দেশের পিছিয়ে পড়া সে সব পেশাজীবীগোষ্ঠীকে বুঝাবে, যারা বংশগতভাবে বিভিন্ন আদি পেশা, যথা: কামার, কুমার, নাপিত, বাঁশ-বেত পণ্য, কাঁশা-পিতল সামগ্রী, জুতা মেরামত (মুচি), বাদ্যযন্ত্র, নকশী কাঁথা, লোকজযন্ত্র, শিতলপাটি-শতরঞ্জী তৈরি সহ এ ধরনের সনাতন পেশার সাথে সম্পৃক্ত।

প্রকল্পটি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক জুলাই ২০১৭ হতে জুন ২০২০ মেয়াদে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গৃহীত হয় এবং পরবর্তীতে ডিসেম্বর ২০২২ পর্যন্ত ২য় সংশোধনীর মাধ্যমে মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়।

প্রকল্প শুরু
01/07/2017
শেষের তারিখ
31/12/2022
প্রকল্পের ধরণ
অন্যান্য
label.Details.title
  • নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনবল  সৃষ্টি করে তাদের সম্পদে পরিণত করার লক্ষ্যে এ পর্যন্ত ২৬,৩৪৩ জনকে বিভিন্ন ট্রেড ভিত্তিক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে এবং প্রশিক্ষণ শেষে ২০,২১৬জনকে ১৮,০০০ টাকা করে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।
  • বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জীবনমান উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এ প্রকল্পে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বলতে দেশের পিছিয়ে পড়া সে সব পেশাজীবীগোষ্ঠীকে বুঝাবে, যারা বংশগতভাবে বিভিন্ন আদি পেশা, যথা: কামার, কুমার, নাপিত, বাঁশ-বেত পণ্য, কাঁশা-পিতল সামগ্রী, জুতা মেরামত (মুচি), বাদ্যযন্ত্র, নকশী কাঁথা, লোকজযন্ত্র, শিতলপাটি-শতরঞ্জী তৈরি সহ এ ধরনের সনাতন পেশার সাথে সম্পৃক্ত।

প্রকল্পটি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক জুলাই ২০১৭ হতে জুন ২০২০ মেয়াদে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গৃহীত হয় এবং পরবর্তীতে ডিসেম্বর ২০২২ পর্যন্ত ২য় সংশোধনীর মাধ্যমে মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়।

কাজের বর্ননা

মূল উদ্দেশ্য: প্রান্তিক পেশাজীবী জাতিগোষ্ঠীর দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে উৎপাদিত পণ্য ও সেবার উৎকর্ষ এবং পেশার আধুনিকায়নের মাধ্যমে তাঁদের অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধিসহ সমাজের মূল শ্রোতধারায় সম্পৃক্তকরণের নিমিত্ত জীবনমান উন্নয়ন।

বিশেষ উদ্দেশ্য:

-দেশব্যাপী প্রান্তিক পেশাজীবীগোষ্ঠীর সঠিক সংখ্যা নিরূপণ ও তাদের তথ্য সম্বলিত অনলাইন ডাটাবেজ;

-পেশার টেকসই উন্নয়নে সফটস্কিলস/উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ প্রদান।

-মাঠ পর্যায়ের এ পেশাজীবীদের উৎপাদিত পণ্যবাজারজাতকরণের লক্ষ্যে ঢাকায় ১ টি বিপনন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা।

-উপার্জন সক্ষমতা বৃদ্ধিকল্পে ও দক্ষতা উন্নয়নের নিমিত্ত প্রশিক্ষণ প্রদান;

-হাতে কলমে এপ্রেন্টিসশীপ (শিক্ষানবিশি) প্রশিক্ষণপ্রদানেরমাধ্যমে পেশার মানোন্নয়ন;

-কাজের সুযোগ সৃষ্টি ও আত্মকর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরি;

-প্রশিক্ষনোত্তর পেশার টেকসই উন্নয়নে নগদ অর্থ সহায়তা;

-প্রান্তিক পেশাজীবীগোষ্ঠীর সামাজিক মর্যাদা ও সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ;

-গুগল ম্যাপিং এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ ও অনুদান (নগদ সহায়তা) প্রাপ্তদের ব্যবসা প্রসারে সহায়তা এবং মনিটরিং এর মাধ্যমে প্রকল্পের স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ;

-পেশাজীবীদের উৎপাদিত পণ্যের উৎকর্ষ সাধনে পরামর্শ/প্রশিক্ষণসহ তাঁদের উৎপাদিত পণ্যের বহূমুখী ব্যবহারে প্রচারণা;

- প্রশিক্ষনোত্তর সমাজসেবা অধিদপ্তর/বিএমইটি কর্তৃক কম্পিটেন্ট সনদ প্রদান।

ডাউনলোড